বাংলাদেশ আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলকে কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে অনুমতি না দিতে অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনা চেয়ে রিট হয়েছে। এ বিষয়ে আইনসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, নির্বাচন কমিশন ও পুলিশের মহাপরিদর্শকের প্রতি নির্দেশনা দেওয়ার আরজি জানানো হয়েছে রিটে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সারজিস আলমসহ তিনজন আবেদনকারী হয়ে রিটটি করেছেন। অপর দুজন হলেন মো. আবুল হাসনাত ও মো. হাসিবুল ইসলাম। দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বৈধতা নিয়ে অপর একটি রিটও করেছেন তাঁরা।
সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখা যায়, বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চের আজকের কার্যতালিকায় রিট দুটি ২৮৩ ও ২৮৪ নম্বর ক্রমিকে ছিল। আজ সোমবার বিকেলে ফলাফলের ঘরে দেখা যায়, রিট দুটির বিষয়ে ‘আউট’ লেখা রয়েছে। সংশ্লিষ্ট আইনজীবী বলেছেন, রিট দুটি কার্যতালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। অবশ্য আগামীকাল মঙ্গলবার হাইকোর্টের অপর একটি দ্বৈত বেঞ্চে রিটের ওপর শুনানি হতে পারে।
আওয়ামী লীগ ছাড়া অপর ১০টি দল হচ্ছে জাতীয় পার্টি (এরশাদ), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল, জাতীয় পার্টি (মঞ্জু), বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশন, গণতন্ত্রী দল, কমিউনিস্ট পার্টি অব বাংলাদেশ, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি, মার্ক্সিস্ট-লেনিনিস্ট (বড়ুয়া) ও সোশ্যালিস্ট পার্টি অব বাংলাদেশ।