রিপাবলিকান নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন বিশ্বের অন্যতম ধনকুবের ইলন মাস্কের ট্রান্সজেন্ডার মেয়ে ভিভিয়ান। তিনি বলেন, ‘আমেরিকার আর থাকা যাবে না।’
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্ট জানিয়েছে,
গতকাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি পোস্ট দিয়েছেন ভিভিয়ান। ওই পোস্টে তিনি যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে যাবেন বলে হতাশা ব্যক্ত করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘আমেরিকার আমার আর ভবিষ্যৎ নেই। এই
রিপাবলিকান নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন বিশ্বের অন্যতম ধনকুবের ইলন মাস্কের ট্রান্সজেন্ডার মেয়ে ভিভিয়ান। তিনি বলেন, ‘আমেরিকার আর থাকা যাবে না।’
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্ট জানিয়েছে, গতকাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি পোস্ট দিয়েছেন ভিভিয়ান। ওই পোস্টে তিনি যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে যাবেন বলে হতাশা ব্যক্ত করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘আমেরিকার আমার আর ভবিষ্যৎ নেই। এই দেশে আর থাকা যাবে না।’
ট্রান্সজেন্ডার কন্যা ভিভিয়ানের সঙ্গে ইলেন মাস্কের এখন কোনো সম্পর্ক নেই। ভিভিয়ান ২০২১ সালে তাঁর জেন্ডার পরিবর্তনের আবেদন করেন এবং জেভিয়ার আলেকজান্ডার করেন। ওই আবেদনপত্রেই তিনি লিখেছিলেন, বায়োলজিক্যাল বাবা মাস্কের সঙ্গে তিনি সম্পর্ক ছিন্ন করতে চান। তাঁর পুরো নাম ছিল ভিভিয়ান জেন্না উইলসন।
আতঙ্কিত ভিভিয়ান তাঁর এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন,
‘আমি অনেক দিন ধরেই আমার ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবছিলাম। এখন নিশ্চিত হলাম, যুক্তরাষ্ট্রে আমার কোনো ভবিষ্যৎ নেই। যদিও তিনি (ট্রাম্প) মাত্র চার বছর ক্ষমতায় থাকবেন, হয়তো এখনই ট্রান্সজেন্ডারদের ওপর খড়গহস্ত হবেন না। কিন্তু যে বিপুল সংখ্যক মানুষ তাঁকে জিতিয়ে এনেছে, তারা তো থাকবে। তারাও ট্রাম্পের মতোই ট্রান্সজেন্ডারবিরোধী।’
মেয়ের জেন্ডার পরিবর্তন করার বিষয়টিকে শুরু থেকেই নেতিবাচকভাবে নিয়েছেন টেসলার সিইও ইলন মাস্ক। তিনি তাঁর বইয়ে লিখেছেন, ‘আমার মেয়ে একজন বামপন্থী। এর পিছনে রয়েছে মেয়ের স্কুল। ওই স্কুলই মেয়েটার ব্রেনওয়াশ করেছে। তারা আমার মেয়েকে খুন করেছে।’
ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে পরিচিত ইলন মাস্কও প্রবলভাবে ট্রান্সজেন্ডারবিরোধী।